This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

বুধবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

Bangla Islamic Gazal Mp3 Download @ Mp3Raid.com

মঙ্গলবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১১

ছোটদের ইংরেজী শীক্ষা


Lesson-1
Pronouns (me©bvg)
I - (AvB)-Avwg
We-(DB)-Avgiv
Me-(wg)-Avgv‡K
Us -(Avm)-Avgvw`M‡K
Our-(AvIqvi) Avgv‡`i
Your-(BDi)-†Zvgvi
Thou-(`vD)-Avcwb
He-(wn)-†m, wZwb (cyt wjt)
She-(wm)цm, wZwb (¯¿x wjt)
They-(†`)-Zvnviv
Her-(nvi)-Zvnvi, Zvnv‡K (¯¿ wjt)
His-(wnR)-Zvnvi (cyt wjt)
Their-(†`qvi)-Zvnv‡`i, Zvunvw`M‡K
Him-(wng)-Zvnv‡K, (cyt wjt)
Them-(†`g)-Zvnvw`M‡K

শনিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০১১

আকর্ষনীয় পদ্ধতিতে কুরআন মশক

ওয়াক্ফের বিবরণ ও উহার চিহ্ন
১। ( ০ - ه) আয়াত শেষ হইলে উক্তরুপ একটি চিহ্ন দেওয়া হয়। ইহাকে ‘ওয়াকফে তাম’ বলে। সুতরাং চিহ্নিত স্থানে ওয়াক্ফ করিতে হইবে। কিন্তু ওয়াকফে তামের উপর অন্য কোন চিহ্ন থাকিলে যেমন-  م-ط-ج-ز-ص-لا- তবে এই  চিহ্ন অনুযায়ীই ওয়াকফ করিতে হইবে।
২। ( ﻣ) -এই চিহ্ন কে ‘ ওয়াকফে লাযেম’ বলে। এই ﻣ চিহ্নিত স্থানে ওয়াকফ না করিলে বিপরীত অর্থ হইয়া যাইতে পারে। তাই ওয়াকফ করা অবশ্যই দরকার।
৩।  ط - এই চিহ্ন কে ‘ওয়াকফে মতলাক্ব’ বলে । এই চিহ্নিত স্থানের ওয়াকফ করা উত্তম, ওয়াক্ফ নাকরা ভাল নহে।
য়াকফ করা না করা উভয় জায়েজ, তবে ওয়াক্ফ করা ভাল।
৫। ز এই চিহ্ন কে ‘ওয়াক্ফে মুজাওয়ায’ বলে। এইরূপ স্থানে ওয়াকফ করা না করা উভয় জায়েজ, তবে, না করা ভাল।
৬। ص - এই চিহ্ন কে ‘ওয়াকফে মুরাখ্খাস’ বলে। এই রুপ স্থানে ওয়াক্ফ না করিয়া পরের শব্দের সহিত মিলাইয়া পড়া ভাল। কিন্তু নিঃশ্বাস শেষ হইয়া গেলে ওয়াক্ফ করা যায়।
৭। قف - এই চিহ্নকে ‘ওয়াক্ফে আমর’ বলে। ইহা ওয়াক্ফ করার জন্য নির্দেশ করে।
৮। ق - ইহাকে ‘ক্বিলা আলাইহি ওয়াক্ফুন বলে। অর্থ্যাৎ কেহ ওয়াক্ফ

শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১১

সত্যিকারের নামাজ বা প্রকৃত নামাজ

প্রকৃত নামাজ তো উহাই যা দ্বারা মাওলার সহিত বান্দার মিলন ঘটে, প্রেমস্পদের সহিত প্রেমিকের প্রেম বিনিময় ও ভাবের আদান প্রদান সংঘটিত হয়। প্রেমিক তো চায় প্রেমাস্পদকে এক নজর দেখতে, তাঁর নিকটবর্তী হতে, তাঁর কাছে বসতে এবং তার সাথে একটু বাক্যলাপ বা প্রেমালাপ করতে। এত টুকু হলেই তার জীবনটা ধন্য হয় এবং তার মনের সব আশা-আকাঙ্খা পূর্ন হয়।

নামাজের মাধ্যমেই খোদা প্রেম অর্জন ও তাঁর দর্শন লাভ

দয়ালূ মাবুদ বড়ই কৃপা করে আমাদেরকে তাঁর দরবারে পৌছানোর নিমিত্ত এক মহা মূল্যবান বাহন দান করেছেন যাতে আরোহন করা মাত্রই আমরা মুহুর্তের মধ্যে তাঁর  দরবারে উপস্থিত হয়ে তাঁর দিদার লাভে ধন্য হই। এই মূল্যবান-মহামূল্যবান বাহনটির নামই “সালাত” অর্থ্যাৎ নামাজ। দয়ালু নবী সাল্লাল্লাহু আলায়হে অসাল্লাম তাঁর পবিত্র মুখে বনর্ণা করেছেন “আসসালাতু মি’রাজুল  মু’মিনিন” নামাজ মোমেন দিগের জন্য মেরাজস্বরুপ। “মেরাজে গমন পূর্বক হুজুর পাক (সঃ)  যেভাবে মহান মাওলার দরবারে উপস্থিত হয়ে  তাঁর সাথে কথোপকথন ও বাক্যলাপ করেছিলেন এবং তাঁর সাথে ভাবের আদান-প্রদান করে ধন্য হয়েছিলেন অনুরুপ ভাবেই প্রত্যেকটি মুসল্লী প্রতিদিন পাঁচ বারই তাঁর পাকদরবারে হাজির হয়ে অনুরুপ সৌভাগ্যের অধিকারী হয়।

বৃহস্পতিবার, ৩ নভেম্বর, ২০১১

৪০ হাদিস সম্পর্কে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এর বানী

হযরত আবুদ্দারদা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলে, হে আল্লাহর রাসুল, ইসলামের কোন সিমায় পৌছুলে কেউ ফকীহ বা আলেম হতে পারে? উত্তরে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি আমার উম্মতের জন্য তাদের দ্বীনের ব্যাপারে ৪০টি হাদিস ইয়াদ করেছে (এবং অপরকে তা পৌছিয়েছে) কিয়ামতের দিন আল্লাহ তাকে ফকীহ রূপে উঠাবেন। এ ছাড়া কিয়ামতের দিন আমি তার জন্য সুপারিশকারী ও সালী হব। -বায়হাকী, মিশকাত-৩৬
নামায
১। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, বান্দার ঈমান ও কুফরীর মধ্যে পার্থক্য হল নামায ত্যাগ করা। -আহমদ।
২।  রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, আল্লাহর নিকট সর্বাধিক পছন্দনীয় আমল হল ওয়াক্তমত নামায় আদায় করা।- বোখারী। 
৩।   সালমান ফারসী থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে, ব্যক্তি আল্লাহর ওয়াস্তে চল্লিশ দিন যাবত প্রথম তাকবীরের সাথে জামাতে নামায পড়বে, তার জন্য দু’টি  পরওয়ানা লেখা হয়, একটি জাহান্নম থেকে অপরটি মোনাফেকী থেকে মুক্তির।- তিরমিযী।
৪।  রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযূ করে নামায পড়ার আশায় মসজিদের দিকে যায়, অথচ মসজিদে গিয়ে দেখে জামাত শেষ, তবু সে জামাতের সওয়াব পাবে।- আবু দাউদ।
৫।  রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এরশাদ করেন, যতক্ষণ মানুষ নামাষের প্রতীক্ষায় থাকে, ততক্ষণ নামাযের সওয়াব লাভ করতে থাকে।- বোখারী, মুসলিম।